১। গাছ মধ্যম উচ্চতা সম্পন্ন ইনটারমিডিয়েট টাইপ এবং গড়ে ৪-৫ টি কান্ড থাকে
২। কান্ড সবুজ এবং এন্থোসায়ানিন এর বিস্তৃতি মধ্যম। পাতা মধ্যম আকৃতির কম ঢেউ খেলানো এবং মধ্য শিরায় এন্থোসায়ানিন নাই
৩। আলু গোলাকৃতি থেকে খাট ডিম্বাকৃতির মধ্যম আকারের
৪। আলু চামড়ার রং হলুদ, শাসের রং ক্রিম ও অগভীর চোখ বিশিষ্ট
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । চাষের সময় ও সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: উপযোগী এলাকা : সমগ্র বাংলাদেশ।
বপনের সময় : মধ্য-কার্তিক থেকে মধ্য-অগ্রহায়ণ (নভেম্বর) মাসে আলু লাগানোর উপযুক্ত সময়।
মাড়াইয়ের সময়: ৯০-৯৫ দিন পর ।
সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ গোবর (৮-১০ টন), অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ওজিংক সালফেট (প্রয়োজনবোধে) রোপনের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অমস্নীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।